THE SINGLE BEST STRATEGY TO USE FOR পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

The Single Best Strategy To Use For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

The Single Best Strategy To Use For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পাওয়ার উপায়

এগুলি পুরো ঋতু জুড়ে প্রচুর সংখ্যায় অবিচ্ছিন্ন ফুলের প্রস্তাব দেয়।

১. এই ফল ক্যারোটিন সমৃদ্ধ থাকায় চোখ ভালো রাখে।

ড্রাগন ফল সাধারণত সারা বছরেই চাষ করা যায়। এটি মোটামুটি শক্ত প্রজাতির গাছ হওয়ায় প্রায় সব ঋতুতেই চারা রোপন করতে পারেন। তবে ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করে ভালো ফলন পেতে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে চারা রোপন করলে আপনি অবশ্যই সুফল পাবেন।

আমাদের শরীরের জয়েন্টগুলোর ব্যথা সহ অন্যান্য অঙ্গগুলোর ব্যথা যেন একটি নিয়মিত ব্যধি হয়ে পড়েছে। এসব ব্যথা দূর করতে পারে ড্রাগন ফল। অনেকে গাড় ব্যথা দূর করার উপায় হিসেবে কিংবা জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথার উপসর্গ হিসেবে বিভিন্ন রকম ক্যামিকেল সহ নানা রকম ভেজষ ঔষধ খেয়ে থাকে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এসবে যথার্থ উপকার পাওয়া যায় না বরং কিডনির ক্ষতি হয়। তাই কিডনি সুস্থ্য রাখাতে এবং শরীরের ব্যথা দূর করতে ড্রাগন ফল খাওয়া চেষ্টা করতে হবে।

কখনোই এর বৃদ্ধির সময় ব্যতীত কোন রাসায়নিক সার প্রয়োগ করবেন না এতে করে বিপদ হতে পারে। যেমন গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সঠিক পরিমাণে ও সঠিক সময়ে সার প্রয়োগ করতে হবে।

৪. এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত ও দাঁত মজবুত রাখে।

টবে/ পটের গাছ বৃদ্ধির সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে মাটির মিক্সার তৈরি করার উপর। মাটি গুঁড়া করে, মাটি থেকে              অনাকাক্সিক্ষত বস্তু অপসারণ করতে হবে। প্রয়োজনীয় পরিমাণ মাটি নিয়ে, প্রতি কেজি মাটির জন্য ০.৫ গ্রাম (মাটির ঢ়ঐ ৫ থেকে বেশি হলে)/১ গ্রাম হারে (মাটির ঢ়ঐ ৫ এর কম হলে) করে ডলোচুন মিশিয়ে, ৮- ১০ দিন পলিথিনে মুড়িয়ে রাখতে হবে। শোধনকৃত মাটিতে পরিমাণমতো গোবর ও কোকোপিট মিশিয়ে প্রতি কেজি মিশ্রণের জন্য ১ গ্রাম হারে ইউরিয়া, টিএসপি এবং ০.

ড্রাগন ফুল রাতের রানি ড্রাগন গাছে ফুল ফোটে রাতে। দেখতে অনেকটা নাইট কুইন ফুলের মতো, লম্বাটে, সাদা ও হলুদ। ড্রাগন ফুলকে ‘রাতের রানি’ নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে। ফুল স্বপরাগায়িত; তবে মাছি, মৌমাছি ও পোকা-মাকড়ের পরাগায়ণ ত্বরান্বিত করে এবং কৃত্রিম পরাগায়ণও করা যেতে পারে।

এরপর আর মাটি কিছুটা আলগা করে দিয়ে পুনরায় ৪-৫ দিনে এক‌ইভাবে রেখে দিতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে করে ড্রামে ভরতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে হয়ে গেলে ড্রাগনের কাটিং এর চারা টবে ৮-১০ সেমি গভীর করে রোপণ করতে হবে। গাছের গোড়ায় মাটি কিছুটা উঁচু করে হাত দিয়ে চেপে চেপে দিতে হবে। যাতে গাছের গোড়া দিয়ে বেশি পানি না ঢুকতে পারে।

ড্রাগন ফলের চাষ বানিজ্যিক ভাবে click here যেমন লাভজনক তেমন রয়েছে এই ফলের অনেক উপকারিতা। চিরাচরিত ও গতানুগতিক চাষ থেকে বেরিয়ে এসে যে সব কৃষক বন্ধুরা নতুন এবং বিকল্প চাষ শুরু করেছেন, তারাই লাভবান হয়েছেন। বর্তমানে যেমন ভারতবর্ষ এবং বাংলাদেশের বিভিন্য স্থানে মিষ্টি আঙ্গুর ফলের চাষ হচ্ছে, আপেলের চাষ হচ্ছে, কমলা লেবুর চাষ হচ্ছে, কাল গমের চাষ হচ্ছে, আরো অনেক…

৩. এই ফলে বিদ্যমান প্রোটিন শরীরের যাবতীয় বিপাকীয় কাজে সহায়তা করে।

পলিথিনে রাখা চারা সংগ্রহ করবার সময়ে দেখে নেবেন পলিথিনের ছিদ্র দিয়ে শিকড় দেখা যাচ্ছে কি না, দেখা গেলে সেই চারা সংগ্রহ করবেন।

বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ কৃষি কাজের সাথে জড়িত। এই কৃষি কাজের ক্ষেত্রে পানির ব্যাবহার কার্যকারি। বাংলাদেশে কিছু অঞ্চল আছে উচুঢালু ভূমি, এরকম ভূমিতে পানি দেয়া নিয়ে নানান রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় আমাদের দেশের কৃষক ভাইদের। আবার যেসব অঞ্চলের মাটি লাল গ্রিস্মকালীন সময়ে অই সকল অঞ্চলের মাটি রৌদ্রের তাপে শুকিয়ে যায়, অন্যান্য অঞ্চলের মাটির থেকে বেশি পরিমান শক্ত হয়ে যায়, যার কারনে বার বার পানি ব্যাবহার করতে সমস্যায় পড়ে যেতে হয়। ফলন বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত পানি ব্যাবহার এর কোন বিকল্প নেই। এমনকি উপরোক্ত সমস্যা বা মাঠে পানির ব্যাবহার করার জন্য যে সকল সমস্যার কারনে পরিমান মত পানি ব্যবহার না করায় অনেক ফলন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে,গাছ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, যা কৃষকদের ভোগান্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়।

Report this page